মানুষ সামাজিক জীব হিসেবে একে অন্যের সাথে বিভিন্ন কারনে যোগাযোগ করার প্রয়োজন পড়ে। আজকে আমরা জানবো যোগাযোগের ক্ষেত্রে বিবেচ্য নয়টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং ফলপ্রসু যোগাযোগের বিষয়গুলো জানবো।
মানব জীবনে যোগাযোগের গুরুত্ব অনেক। সঠিক পদ্ধতিতে যোগাযোগ করা কার্যক্ষেত্রে অনেক বড় ভূমিকা পালন করে। কার সাথে কখন কিভাবে যোগাযোগ করতে হবে সেটা জানা অত্যাবশ্যক। সেই নিয়েই অধ্যয়ন ডট কম এর আজকের আয়োজন।
যোগাযোগ কি?
যোগাযোগ হল তথ্য আদান প্রদান করার উপায়। মানুষ তার নিজের কোনো তথ্য অন্যের কাছে আদান প্রদান করাকেই যোগাযোগ বলা যেতে পারে।
মানুষ থেকে মানুষ বা যন্ত্র থেকে যন্ত্রে তথ্য প্রেরণ এবং গ্রহণ করাকেই যোগাযোগ বলা হয়।
যোগাযোগের ক্ষেত্রে বিবেচ্য
মানুষ থেকে মানুষে যোগাযোগ করার ক্ষেত্রে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিবেচ্য বিষয় রয়েছে। সামাজিক জীব হিসেবে এই সকল বিষয় বিবেচনায় নিয়ে যোগাযোগ রক্ষা করলে তা শতভাগ কার্যকর হয় এবং ফলপ্রসু হয়।
আজকে আমরা জানবো যোগাযোগের ক্ষেত্রে বিবেচ্যগুলো কি কি এবং কিভাবে তা নিজের জীবনে প্রয়োগ করে সঠিক পদ্ধতিতে যোগাযোগ রক্ষা করা যেতে পারে।

নমুনা উত্তর: যোগাযোগের ক্ষেত্রে যেসকল বিষয় বিবেচ্য
১. ব্যক্তির বয়স ও তার সাথে সম্পর্কের ধরন অনুযায়ী সম্বোধন করা।
২. গলার স্বর: উচ্চস্বরে বা অনেক নিচু স্বরে কথা না বলা।
৩. ইতিবাচক অঙ্গভঙ্গি: হাত, পা, এবং শারীরিক অঙ্গভঙ্গি এমন থাকা যেন তা অসম্মান না বোঝায় ।
৪. অন্য ব্যক্তির শারীরিক ও মানসিক অবস্থা বিবেচনা করা।
৫. যে বিষয়ে আলোচনা হচ্ছে সে প্রসঙ্গের মধ্যে থেকে কথা বলা।
৬. চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলা।
৭. অযাচিত/ব্যক্তিগত প্রশ্ন না করা
৮. সম্মানজনক শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা।
৯. স্থান ও পরিস্থিতির রীতিনীতি বিবেচনা করা।
তোমাদের জন্য এই আর্টিকেলগুলো নিয়মিত আপডেট করা হবে। সব সময় অধ্যয়ন ডট কম এর সাথেই থাকো এবং শিখতে থাকো অজানা সব তথ্য।
আমাদের প্রকাশিত সকল তথ্য সবার আগে পাওয়ার জন্য ফেসবুকে আমাদের পেইজটি লাইক ও ফলো করে রাখুন এবং ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে নিন।
3 Comments
Pingback: মর্যাদা বজায় রেখে যোগাযোগ করি - অধ্যয়ন
আমি গনিতের একটু সহযোগীতা চাই
Pingback: প্রমিত ভাষার ব্যবহার - শব্দের অপ্রমিত/আঞ্চলিক উচ্চারণ এবং প্রমিত উচ্চারণ - অধ্যয়ন