আজ আমরা কাবাডি, ফুটবল ও মোড়গ লড়াই এই তিনটি প্রতিযোগিতামূলক খেলায় অংশগ্রহণ করার পদ্ধতি ও আয়োজনের নিয়মাবলি নিয়ে জানবো। এটি ষষ্ঠ শ্রেণির স্বাস্থ্য সুরক্ষা প্রথম দিবসের নির্ধারিত কাজ হিসেবে রাখা হয়েছে। প্রতিযোগিতামূলক এই খেলাগুলো আয়োজন এবং অংশগ্রহণ এর মাধ্যমে শিক্ষক তাদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিষয়ের বিভিন্ন শিখন অভিজ্ঞতার মূল্যায়ন করে নিবেন।
তোমাদের কাজকে সহজ করার জন্য ষষ্ঠ শ্রেণির স্বাস্থ্য সুরক্ষা বাৎসরিক সামষ্টিক মূল্যায়নের প্রথম দিবসের এসাইনমেন্ট কাবাডি, ফুটবল অথবা মোরগ লড়াই খেলায় কিভাবে আয়োজন করতে হবে, কিভাবে খেলায় অংশগ্রহণ করতে হবে এবং কিভাবে তা পরিচালনা করতে হবে সে বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।
প্রতিযোগিতামূলক খেলায় অংশগ্রহণ
কতৃপক্ষের প্রকাশিত নির্দেশনায় বলা হয়েছে ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা স্বাস্থ্য সুরক্ষা বইয়ের বার্ষিক সামষ্টিক মূল্যায়ন প্রথম দিবসের এসাইনমেন্ট হিসেবে একটি প্রতিযোগিতামূলক খেলা কাবাডি বা ফুটবল অথবা মোরগ লড়াই এ অংশগ্রহণ করবে।
যে সকল বিদ্যালয়ের বড় খেলার মাঠ নেই তারা তাদের বড় যে কোন একটি শ্রেণীকক্ষকে অথবা হল রুমকে খেলার মাঠের মতো কোর্ট অঙ্কন করে অল্প পরিসরে খেলোয়াড় নিয়ে সেটি আয়োজন করতে হবে।
প্রতিবন্ধীতাসম্পন্ন শিক্ষার্থীরা অন্য সবার সাথে একইভাবে খেলায় অংশগ্রহণ করতে করবে। সে ক্ষেত্রে সবাই মিলে খেলার জন্য খেলার গতি কিছুটা কমিয়ে দিয়ে তাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে।
কাবাডি খেলা আয়োজন
কাবাডি খেলা একটি দলগত খেলা যা দুটি দলের মধ্যে খেলা হয়। প্রতি দলে ৭ জন খেলোয়াড় থাকে। খেলাটি একটি লম্বা ও সরু কোর্টে খেলা হয়। কোর্টের মাঝখানে একটি লাইন থাকে। খেলার শুরুতে, একটি দলের একজন খেলোয়াড় লাইনের ওপারে দাঁড়িয়ে “হা-ডু-ডু” বলে চিৎকার করে বিপক্ষ দলের কোর্টে প্রবেশ করে।
প্রতিযোগিতামূলক খেলায় অংশগ্রহণ বিপক্ষ দলের খেলোয়াড়দের স্পর্শ করার চেষ্টা করে। বিপক্ষ দলের খেলোয়াড়দের স্পর্শ করে কোর্টের বাইরে নিয়ে আসতে পারলে সেই দল একটি পয়েন্ট পায়। বিপক্ষ দলের খেলোয়াড়রা স্পর্শ করার আগেই তাকে আটকে ফেলতে পারলে সেই দল পয়েন্ট পায় না। খেলাটি প্রতি অর্ধে ২০ মিনিট করে খেলা হয়। যার পয়েন্ট বেশি হয় সেই দল জয়ী হয়।

কাবাডি খেলার নিয়মাবলি
১. খেলার মাঠ লম্বায় ১২.৫০ মিটার এবং চওড়ায় ১০ মিটার।
২. প্রতিযোগিতামূলক খেলায় অংশগ্রহণ করতে প্রতি দলে ৭ জন খেলোয়াড় থাকে।
৩. খেলাটি দুই অর্ধে ভাগ করা হয়। প্রতি অর্ধে ২০ মিনিট করে খেলা হয়।
৪. খেলা শুরুর আগে, রেফারি কয়েন টস করে। টসে জয়ী দল কোর্ট বাছাই বা প্রথমে রেইড করার অধিকার পায়।
৫. প্রতিযোগিতামূলক খেলায় অংশগ্রহণ রেইড করার সময়, একজন খেলোয়াড় লাইনের ওপারে দাঁড়িয়ে “হা-ডু-ডু” বলে চিৎকার করে বিপক্ষ দলের কোর্টে প্রবেশ করে।
৬. রেইডিং খেলোয়াড় বিপক্ষ দলের খেলোয়াড়দের স্পর্শ করে কোর্টের বাইরে নিয়ে আসতে চেষ্টা করে।
৭. যদি রেইডিং খেলোয়াড় বিপক্ষ দলের একজন খেলোয়াড়কে স্পর্শ করতে পারে এবং তাকে কোর্টের বাইরে নিয়ে আসতে পারে, তাহলে তার দল একটি পয়েন্ট পায়।
৮. যদি বিপক্ষ দলের খেলোয়াড়রা রেইডিং খেলোয়াড়কে স্পর্শ করার আগেই তাকে আটকে ফেলতে পারে, তাহলে সেই দল পয়েন্ট পায় না।
৯. খেলায় বিভিন্ন ধরনের ফাউল হতে পারে। ফাউল হলে খেলোয়াড় আউট হয়ে যায়।
১০. খেলায় মোট ৭টি ফাউল হতে পারে।
১১. খেলায় কোনো দল যদি ৭টি ফাউল করে, তাহলে সেই দলকে একটি ম্যাচ পয়েন্ট দেওয়া হয়।
১২. খেলায় যার পয়েন্ট বেশি হয় সেই দল জয়ী হয়।
কাবাডি খেলার সরঞ্জাম
প্রতিযোগিতামূলক খেলায় অংশগ্রহণ বা কাবাডি খেলার জন্য কোনো নির্দিষ্ট সরঞ্জামের প্রয়োজন হয় না। তবে, খেলার সুবিধার্থে কিছু সরঞ্জাম ব্যবহার করা যেতে পারে।
যেমন: ১. একটি রেফারির টুপি, ২. একটি রেফারির পতাকা, ৩. একটি সময়সূচী, ৪. একটি পয়েন্ট স্কোরার;

কাবাডি খেলার আয়োজন
কাবাডি খেলার আয়োজন ও প্রতিযোগিতামূলক খেলায় অংশগ্রহণ করার জন্য নিম্নলিখিত ধাপগুলি অনুসরণ করতে হবে:
১. প্রথমে খেলার মাঠ নির্বাচন করতে হবে। খেলার মাঠটি লম্বায় ১২.৫০ মিটার এবং চওড়ায় ১০ মিটার হতে হবে।
২. মাঠের মাঝখানে একটি লাইন টানতে হবে। এই লাইনটিকে “সেন্টার লাইন” বলা হয়।
৩. প্রতিটি দলের জন্য একটি কোর্ট নির্ধারণ করতে হবে।
৪. খেলার জন্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম সংগ্রহ করতে হবে।
৫. রেফারি নির্বাচন করতে হবে।
৬. খেলার সময়সূচী নির্ধারণ করতে হবে।
৭. খেলার নিয়মাবলি খেলোয়াড়দের সাথে আলোচনা করতে হবে।
কাবাডি খেলা একটি জনপ্রিয় ও উত্তেজনাপূর্ণ খেলা। এই খেলাটি খেলার মাধ্যমে খেলোয়াড়দের দম, শক্তি, কৌশল ও নৈপুণ্য বৃদ্ধি পায়।
ফুটবল খেলা আয়োজন
ফুটবল খেলার সংক্ষিপ্ত ইতিহাস: ফুটবল খেলা বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা। এই খেলাটি প্রায় ২,০০০ বছরের পুরনো। প্রাচীন গ্রীসে এই খেলার প্রচলন ছিল। তখন এই খেলাটিকে “হারপাস্টন” বলা হতো। রোমানরাও এই খেলা খেলত। তারা এই খেলাটিকে “ফুটবল” বলত।
মধ্যযুগে ইউরোপে ফুটবল খেলার প্রচলন ছিল। তখন এই খেলাটিকে “ক্যাল্লিও” বলা হতো। এই খেলাটিতে দুই দলের খেলোয়াড়রা একটি বলকে পা দিয়ে ছোঁড়াছুড়ি করত।
আধুনিক ফুটবল খেলার প্রচলন হয় ১৯ শতকে। ইংল্যান্ডে এই খেলার প্রচলন ছিল। ১৮৬৩ সালে ইংল্যান্ডে ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠিত হয়। এই অ্যাসোসিয়েশন ফুটবলের নিয়মাবলি প্রণয়ন করে।
১৮৭২ সালে প্রথম আন্তর্জাতিক ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। এই ম্যাচে ইংল্যান্ড ও স্কটল্যান্ডের দল অংশ নেয়। ফুটবল খেলা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জনপ্রিয়। বিশ্বকাপ ফুটবল প্রতিযোগিতা বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা।

ফুটবল খেলার জন্য নিম্নলিখিত সরঞ্জাম প্রয়োজন:
একটি ফুটবল, একটি ফুটবল মাঠ, খেলোয়াড়দের জন্য ফুটবল বুট, খেলোয়াড়দের জন্য খেলার পোশাক, একটি রেফারির টুপি, একটি রেফারির পতাকা, একটি সময়সূচী, একটি পয়েন্ট স্কোরার;
ফুটবল খেলার নিয়মাবলি
ফুটবল খেলার নিয়মাবলি বেশ জটিল। এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ নিয়মাবলি উল্লেখ করা হল:
১. খেলাটি দুই দলের মধ্যে খেলা হয়। প্রতি দলে ১১ জন খেলোয়াড় থাকে।
২. খেলাটি একটি নিয়মিত আয়তক্ষেত্রাকার মাঠে খেলা হয়। মাঠের দৈর্ঘ্য ১০০-১১০ মিটার এবং প্রস্থ ৬৪-৭৫ মিটার;
৩. খেলার উদ্দেশ্য হল বলটিকে প্রতিপক্ষ দলের জালে পাঠানো।
৪. বলটিকে পা দিয়ে, মাথা দিয়ে বা বুক দিয়ে আঘাত করা যায়।
৫. বলটিকে হাত দিয়ে ধরা বা আঘাত করা নিষিদ্ধ।
৬. প্রতিপক্ষ দলের খেলোয়াড়দের আঘাত করা বা ধাক্কা দেওয়া নিষিদ্ধ।
৭. খেলাটি দুই অর্ধে ভাগ করা হয়। প্রতি অর্ধে ৪৫ মিনিট করে খেলা হয়।
৮. খেলায় ফাউল হলে রেফারি ফ্রি কিক, পেনাল্টি কিক বা লাল কার্ড দেখাতে পারে।
৯. খেলায় যার পয়েন্ট বেশি হয় সেই দল জয়ী হয়।
ফুটবল খেলার আয়োজন
ফুটবল খেলার আয়োজন করার জন্য নিম্নলিখিত ধাপগুলি অনুসরণ করতে হবে:
১. প্রথমে খেলার মাঠ নির্বাচন করতে হবে। খেলার মাঠটি নিয়মিত আয়তক্ষেত্রাকার হতে হবে।
২. মাঠে দুইটি গোলপোস্ট স্থাপন করতে হবে। গোলপোস্টের উচ্চতা ২.৪৪ মিটার এবং প্রস্থ ৭.৩২ মিটার।
৩. খেলার জন্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম সংগ্রহ করতে হবে।
৪. রেফারি নির্বাচন করতে হবে।
৫. খেলার সময়সূচী নির্ধারণ করতে হবে।
৬. খেলার নিয়মাবলি খেলোয়াড়দের সাথে আলোচনা করতে হবে।
মানুষের মোরগ লড়াই খেলা

মানুষের মোরগ লড়াই খেলার ইতিহাস
মানুষের মোরগ লড়াই খেলার ইতিহাস
মানুষের মোরগ লড়াই খেলার ইতিহাস বেশ পুরনো। প্রাচীন গ্রীস, রোম, চীন প্রভৃতি দেশে এই খেলার প্রচলন ছিল। বর্তমানে এই খেলাটি এশিয়া, আফ্রিকা ও লাতিন আমেরিকার কিছু দেশে জনপ্রিয়।
বাংলাদেশে মানুষের মোরগ লড়াই খেলার প্রচলন বেশ পুরনো। গ্রামাঞ্চলে এই খেলাটি বিশেষ জনপ্রিয়। এই খেলাটিকে “মোরগ লড়াইয়ের অনুকরণে” বলা হয়।
মানুষের মোরগ লড়াই খেলা আয়োজন:
মানুষের মোরগ লড়াই খেলা আয়োজন করার জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলি বিবেচনা করতে হবে:
১. খেলার স্থান নির্বাচন: খেলার জন্য একটি সমতল ও প্রশস্ত স্থান নির্বাচন করা উচিত। খেলার মাঠের চারপাশে নিরাপত্তার জন্য বেড়া দেওয়া থাকতে হবে।
২. খেলার তারিখ ও সময় নির্ধারণ: খেলার তারিখ ও সময় নির্ধারণ করতে হবে।
৩. খেলার নিয়মাবলি প্রণয়ন: খেলার নিয়মাবলি প্রণয়ন করতে হবে।
৪. খেলোয়াড়দের তালিকা তৈরি: খেলোয়াড়দের তালিকা তৈরি করতে হবে।
৫. খেলার সরঞ্জাম সংগ্রহ: খেলার জন্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম সংগ্রহ করতে হবে।
৬. খেলার আয়োজনের জন্য প্রয়োজনীয় জনবল সংগ্রহ: খেলার আয়োজনের জন্য প্রয়োজনীয় জনবল সংগ্রহ করতে হবে।
মানুষের মোরগ লড়াই খেলার সরঞ্জাম
- খেলার মাঠ: খেলার মাঠের ব্যাস প্রায় ৫-১০ মিটার।
- বেড়া: খেলার মাঠের চারপাশে নিরাপত্তার জন্য বেড়া দেওয়া থাকতে হবে।
- হেলমেট: খেলোয়াড়দের সুরক্ষার জন্য হেলমেট পরানো যেতে পারে।
- গ্লাভস: খেলোয়াড়দের সুরক্ষার জন্য গ্লাভস পরানো যেতে পারে।
মানুষের মোরগ লড়াই খেলার নিয়মাবলী
**খেলায় অংশগ্রহণকারী খেলোয়াড়দের সংখ্যা নির্দিষ্ট থাকে না। তবে সাধারণত ১০-১৫ জন খেলোয়াড় থাকে।
**খেলাটি একটি গোলক্ষেত্রে খেলা হয়। গোলক্ষেত্রের ব্যাস প্রায় ৫-১০ মিটার।
**খেলায় অংশগ্রহণকারী খেলোয়াড়রা গোলক্ষেত্রের ভেতর একপায়ে দাঁড়িয়ে থাকে। দুই হাত দিয়ে অপর পা পিছনে ভাজ করে রাখতে হয়।
**রেফারি যখন বাশিতে ফুঁ দেন তখনই খেলোয়াড়রা একে অপরকে ভাজ করা পা দিয়ে মারতে থাকে।
**কেউ পরে গেলে সে বাতিল বলে গণ্য হয়।
**এভাবে খেলা চলতে থাকে যতক্ষণ না শেষ পর্যন্ত তিনজন খেলোয়াড় থাকে।
**শেষ পর্যন্ত থাকা তিনজন খেলোয়াড়ের মধ্য থেকে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় নির্ধারন করা হয়।
ষষ্ঠ শ্রেণির স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিষয়ের প্রথম দিবসের এসাইনমেন্ট তিনটি প্রতিযোগিতামূলক খেলা কাবাডি, ফুটবল ও মানুষের মোরগ লড়াই কিভাবে আয়োজন করতে হবে কিভাবে পরিচালনা করতে হবে এগুলো সব উপরে আলোচনা করা হয়েছে। তোমরা তোমাদের দলে বা ভাগে যে কাজগুলো করেছে সেটি ভালোভাবে অধ্যয়ন করে সে অনুপাতে পারফরম্যান্স করবে।
পরবর্তী দিন আমরা প্রতিযোগিতা মূলক খেলায় অংশগ্রহণের বিষয়গুলো উল্লেখ করে নিজেদের উপলব্ধি প্রতিফলনমূলক একটি পেপার বা প্রতিবেদন লিখে শিক্ষকের নিকট জমা দিতে হবে। তোমাদের জন্য আমরা একটি নমুনা প্রতিবেদন উপস্থাপন করব সে পর্যন্ত আমাদের সাথেই থাকো।
অধ্যায়ন ডট কম এর সকল আপডেট সবার আগে পাওয়ার জন্য আমাদের ফেসবুক পেজটি লাইক এবং ফলো করে রাখুন, ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করে রাখুন এবং আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন।
আজকের ষষ্ঠ শ্রেণি বাৎসরিক সামষ্টিক মূল্যায়ন অন্যান্য বিষয়ের এসাইনমেন্ট
নিচের ছকে তোমাদের জন্য ১৩ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে অনুষ্ঠিতব্য তিনটি সেশনে যে সকল বিষয়ের অ্যাসাইনমেন্ট কার্যক্রম পরিচালিত হবে তার তালিকা সমাধানসহ দেয়া হলো।
ক্রম | বিষয়ের নাম | অ্যাসাইনমেন্ট শিরোনাম ও সমাধান |
০১ | গণিত | কাজ: ১- সংখ্যার কারিগর; কাজ: ২- বনভোজনের কেনাকাটা; |
০২ | স্বাস্থ্য সুরক্ষা | প্রতিযোগিতামূলক খেলায় অংশগ্রহণ: কাবাডি, ফুটবল ও মোড়গ লড়াই |
০৩ | জীবন ও জীবিকা | বিদ্যালয় ভিত্তিক সমস্যা খুঁজি ও সমাধানের প্রস্তুতি নিই |