৬ষ্ঠ শ্রেণি ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান অন্যদের চিনে নিজেকে জানি প্রথম ষাণ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন বা অর্ধ-বার্ষিক পরীক্ষা ২০২৩ অনুষ্ঠিত হবে ১২ জুন ২০২৩; সম্পূর্ণ নতুন পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিতব্য ষষ্ঠ শ্রেণি ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান বিষয়ের অর্ধ-বার্ষিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র এবং সম্ভাব্য নমুনা উত্তর (অন্যদের চিনে নিজেকে জানি) নিয়েই আমাদের আজকের আয়োজন।
কাজের শিরোনাম: অন্যদের চিনে নিজেকে জানি।
প্রাসঙ্গিক যোগ্যতা:
- ভৌগোলিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট বিবেচনায় নিয়ে নিজের আত্মপরিচয় ধারণ করা ও সেই অনুযায়ী দায়িত্বশীল আচরণ করতে পারা।
- বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি ব্যবহার করে সময় ও ভৌগোলিক অবস্থানের সাপেক্ষে সামাজিক কাঠামো ও এর উপাদানসমূহের পরিবর্তন অন্বেষণ করতে পারা।
- লিখিত উৎসের সঙ্গে সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উপাদান থেকে ঐতিহাসিক তথ্য অনুসন্ধান করে মুক্তিযুদ্ধে সর্বস্তরের মানুষের অবদান উপলব্ধি করতে পারা।
- সমাজে ব্যক্তির অবস্থান ও তার ভূমিকা বিদ্যমান সামাজিক এবং রাজনৈতিক কাঠামো দ্বারা কিভাবে নির্ধারিত হয় তা অনুসন্ধান করতে পারা।
অন্যদের চিনে নিজেকে জানি
মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন বা মুক্তিযুদ্ধের সহযোগিতা করেছেন এমন একজন ব্যক্তির আত্মপরিচয়ের ছক তৈরি করা হলো-
নাম: জহিরুল ইসলাম
বয়স: ৬৫
পেশা: বৃদ্ধ শিক্ষক
১. মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের তারিখ: ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে।
২. অবস্থান: ঢাকা, বাংলাদেশ।
৩. যুদ্ধে যোগদান কারণ: দেশের স্বাধীনতা এবং মানবিক অধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে লড়াই করতে অবমাননার মন্ত্র অনুযায়ী।
৪. যুদ্ধের সময়ের ভূমিকা: জহিরুল ইসলাম স্থানীয় অঞ্চলে সংগঠিত একটি মুক্তিবাহিনীর সদস্য হিসেবে অংশগ্রহণ করেছিলেন। তার কাজ ছিল গুপ্তচর সংগ্রহ ও প্রচার করা, নিউজ ও সংবাদ প্রকাশ করা, প্রশাসনিক কাজে সহায়তা করা ইত্যাদি।
৫. গৌরবপূর্ণ কার্যকাল: জহিরুল ইসলাম জনপ্রিয়তার মধ্যে গড়ে তুলেছিলেন তার প্রতিষ্ঠিত মুক্তিবাহিনীর কর্মকাণ্ড এবং গুপ্তচর কাজের সঠিকতা। তাঁর প্রতিষ্ঠানিক দক্ষতা, নেতৃত্ব ক্ষমতা এবং মুক্তিযুদ্ধে প্রদত্ত মহান অবদানের জন্য তিনি দেশের মানুষের কাছে একটি স্বর্ণিম চিহ্ন হিসাবে মোকাবেলা করেছেন।
৬. যুদ্ধের পর জীবন: মুক্তিযুদ্ধের পর জহিরুল ইসলাম প্রতিষ্ঠানিক ও সামাজিক কাজে সক্রিয় থাকতে চান। তিনি অসংখ্য শিক্ষার্থীদের পঠানোর জন্য অবদান রাখেন এবং সমাজে স্বেচ্ছাসেবা প্রদানের কাজ করেন। তাঁর উদ্যোগে অনেকগুলো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, পুস্তকালয়, পরিচালিত করা হয়েছে।
৭. স্বাধীনতা যাত্রায় অভিমান: জহিরুল ইসলাম স্বাধীনতা যাত্রায় অভিমান সম্পন্ন হয়েছেন। তিনি নিজের স্বপ্ন পূরণ করতে নিজেকে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ করেছেন এবং অন্যদেরকেও স্বাধীনতার মানুষ হিসাবে জাগ্রত করতে চান।
৮. স্বপ্ন: জহিরুল ইসলামের একটি প্রধান লক্ষ্য হল দেশপ্রেম, জাতির উন্নতি, সামরিক ও সংস্কৃতিক প্রগতি। তিনি দেশকে বিশ্বময় জগতে গুরুত্বপূর্ণ স্থানে নিয়ে যেতে চান।
৯. পূর্ববর্তী স্মৃতি: জহিরুল ইসলামের পূর্ববর্তী স্মৃতিগুলো মুক্তিযুদ্ধের সময়ের ঘটনাগুলো, সংগঠনের সফলতা ও বিভিন্ন অভিযানের সফলতা সহ জাতীয় স্মৃতিগুলো নিয়ে আছে।
১০. পুরস্কার ও সম্মাননা: জহিরুল ইসলাম প্রাপ্ত হয়েছেন অনেকগুলো পুরস্কার ও সম্মাননা; যেমন স্বাধীনতা পদক, বীরশ্রেষ্ঠ তামগা পদক, ও বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য জাতীয় স্মৃতি।
১১. পরিবার: জহিরুল ইসলামের পরিবার তাঁর মুক্তিযুদ্ধের সময় পর্যন্ত প্রতিষ্ঠিত সমর্থন করেছিল। তাঁর পরিবারের সদস্যরা তাঁর মুক্তিযুদ্ধের কাজে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছিলেন।
১২. সামরিক ও আধারিক অবদান: জহিরুল ইসলাম যুদ্ধে দেশের প্রতি আকর্ষিত হয়েছিলেন এবং সামরিক ও আধারিক দক্ষতা দিয়ে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন।
১৩. সার্বিকভাবে সহায়তা: জহিরুল ইসলাম সার্বিকভাবে দেশের প্রগতিতে অংশগ্রহণ করেছেন। তিনি শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, গণমাধ্যম উন্নয়নের ক্ষেত্রে সক্রিয়ভাবে সহায়তা করেছেন।
১৪. সাক্ষাৎকার: জহিরুল ইসলামের মুক্তিযুদ্ধের অভিজ্ঞতা, দৃঢ়তা, এবং জ্ঞান সংগ্রহকারিতা বিষয়ে সাক্ষাৎকার অনেক গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে।
১৫. মতামত এবং দৃষ্টিভঙ্গি: জহিরুল ইসলামের মতামত এবং দৃষ্টিভঙ্গি দেশের মানুষের চেতনার সংস্কারে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তিনি স্বচ্ছলভাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতার গুরুত্ব ও মূল্যবোধ প্রচার করেছেন।
এইভাবে আমি মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন বা মুক্তিযুদ্ধের সহযোগিতা করেছেন ব্যক্তির আত্মপরিচয় তৈরি করেছি।
অথবা, অন্যদের চিনে নিজেকে জানি আরো একটি সমাধান দেখতে পারো।
একজন মুক্তিযোদ্ধার সাক্ষাতকারের নমুনা প্রশ্ন ও উত্তর
সাইমন: আপনি মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে কীভাবে আপনার মুক্তিযুদ্ধের পরিকল্পনা করেছিলেন?
মুক্তিযোদ্ধা: আমি মুক্তিযুদ্ধের পরিকল্পনা করার জন্য প্রথমে সংগঠনের কাছে যোগদান করেছিলাম এবং তাদের মাধ্যমে যুদ্ধের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্যগুলি স্পষ্ট করেছিলাম। আমরা সম্পূর্ণ প্রশিক্ষণ পেয়েছিলাম যাতে আমরা যুদ্ধের মাধ্যমে আমাদের লক্ষ্য অর্জন করতে পারি। আমরা পরিকল্পিত যুদ্ধ অভিযান ও অবসরপ্রাপ্তির পর মূল্যায়ন করেছিলাম যাতে আমরা আমাদের পরিকল্পনার পরিবর্তে উন্নতি করতে পারি।
সাইমন : আপনি মুক্তিযুদ্ধে কত দিন অংশ নিয়েছিলেন?
মুক্তিযোদ্ধা: আমি মুক্তিযুদ্ধে এক বছর অংশ নিয়েছিলাম।
সাইমন : আপনার মুক্তিযুদ্ধের অভিজ্ঞতা কী ছিল?
মুক্তিযোদ্ধা: আমার মুক্তিযুদ্ধের অভিজ্ঞতা অনেক উন্নতি এবং শৃঙ্গার করে। আমি গুরুত্বপূর্ণ সাংবাদিকতা ও বিজ্ঞান বিষয়ক জ্ঞান সংগ্রহ করেছি।
সাইমন : আপনি কোন দলের সদস্য ছিলেন?
মুক্তিযোদ্ধা: আমি স্বাধীনতা সংগ্রাম ফৌজ দলের সদস্য ছিলাম।
সাইমন : আপনার মুক্তিযুদ্ধের কোন অভিযানে অংশ নিয়েছিলেন?
মুক্তিযোদ্ধা: আমি “মানবতার জন্য স্বাধীনতা” নামক অভিযানে অংশ নিয়েছিলাম।
সাইমন : আপনার মুক্তিযুদ্ধে কোন মুহূর্তে কোন কঠিনাই হয়েছে?
মুক্তিযোদ্ধা: আমি মুক্তিযুদ্ধে বিভিন্ন সময়ে কঠিন পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছি, যেমন যুদ্ধাপরাধীদের সঙ্গে লড়াই করা।
সাইমন : আপনার মুক্তিযুদ্ধে আপনার মতামত অনুযায়ী সংঘ কি ভূমিকা পালন করেছিল?
মুক্তিযোদ্ধা: আমি মুক্তিযুদ্ধে একটি সংঘ গঠন করেছি, যাতে মুক্তিযোদ্ধাদের কাজ ও কর্ম সহায়তা করতে পারেম।
সাইমন : আপনি মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বিভিন্ন কর্মকান্ডে কোন ভূমিকা পালন করেছেন?
মুক্তিযোদ্ধা: আমি মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য সংগঠন করেছি, তাদের সময় এবং সুযোগ দেওয়ার জন্য ব্যবস্থা করেছি।
অন্যদের চিনে নিজেকে জানি
সাইমন : আপনার মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে কোন উপকারিতা ভাগ করেছেন?
মুক্তিযোদ্ধা: আমি মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতা বিতরণ করেছি যাতে তারা বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মুক্তিযুদ্ধে সমাধান করতে পারেন।
সাইমন : মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি কোন প্রশিক্ষণ কার্যক্রম অনুষ্ঠিত করেছেন?
মুক্তিযোদ্ধা: আমি মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কার্যক্রম অনুষ্ঠিত করেছি, যেমন সংবাদিকতা ও নেতৃত্ব প্রশিক্ষণ।
সাইমন : মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে যোগাযোগ করার জন্য আপনি কি উপায় ব্যবহার করেছেন?
মুক্তিযোদ্ধা: আমি মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে যোগাযোগ করতে সাধারণত ইমেল, ফোন কল এবং সাক্ষাতকারের মাধ্যমে যোগাযোগ করেছি।
সাইমন : মুক্তিযোদ্ধাদের সংগঠনের জন্য আপনি কী করেছেন?
মুক্তিযোদ্ধা: আমি মুক্তিযোদ্ধাদের সংগঠন করার জন্য প্রস্তুতি নিয়েছি, সংগঠনের নীতি ও পদ্ধতি তৈরি করেছি এবং তাদের সমর্থন ও উন্নতির জন্য কার্যক্রম অনুষ্ঠিত করেছি।
সাইমন : মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য কোন সুবিধা সরবরাহ করেছেন?
মুক্তিযোদ্ধা: আমি মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বিভিন্ন সুবিধা সরবরাহ করেছি, যেমন আর্থিক সহায়তা, স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা সুবিধা, পেশাগত প্রশিক্ষণ ইত্যাদি।
সাইমন : মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি আপনার কোন সহানুভূতি প্রকাশ করেছেন?
মুক্তিযোদ্ধা: আমি মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করেছি এবং তাদের কাজের জন্য প্রশংসা ও উৎসাহ প্রদান করেছি।
সাইমন : মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য আপনি কী করেছেন যার মাধ্যমে তাদের উন্নতি করেছেন?
মুক্তিযোদ্ধা: আমি মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য উন্নতির জন্য বিভিন্ন প্রশিক্ষণ প্রদান করেছি, তাদের পেশাগত ও ব্যাক্তিগত উন্নয়ন করেছি এবং তাদের সামরিক ও মানসিক সমর্থন প্রদান করেছি।
সাইমন: আপনি মুক্তিযুদ্ধের মধ্যে কি শিক্ষা পেয়েছেন এবং তা আপনার জীবনে কিভাবে প্রভাবিত হয়েছে?
মুক্তিযোদ্ধা: মুক্তিযুদ্ধের মধ্যে আমি অনেক শিক্ষা পেয়েছি। এটি আমার জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ের মধ্যে একটি ছিল। মুক্তিযুদ্ধের সময়ে, আমি দূর্বলতা ও সংঘর্ষের মধ্যে দৃঢ় হওয়ার জন্য সহজেই আত্মনির্ভর ও সামরিকতা শিখেছি। আমি সহজেই অস্থির পরিস্থিতিতেও ধৈর্য এবং সম্পূর্ণ প্রতিশ্রুতি প্রদর্শন করতে পারতাম। এছাড়াও, মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমি মানবিক সহানুভূতি, সামাজিক ন্যায়বিচার ও স্বাধীনতা প্রচুরভাবে মানে রেখেছি। এই শিক্ষা আমার ব্যক্তিগত বিকাশে এবং সামাজিক কার্যকলাপে অবদান রাখে।
অন্যদের চিনে নিজেকে জানি
“সেই মুক্তিযোদ্ধার প্রভাবে দেশের কিভাবে কল্যাণ হলো” এ প্রসঙ্গে একটি অনুচ্ছেদ লিখা।
অন্যদের চিনে নিজেকে জানি
মুক্তিযোদ্ধার প্রভাবে দেশের কল্যাণ
মুক্তিযোদ্ধার প্রভাবে দেশে অন্যতমে অপার্থিব কল্যাণ হয়েছে। তারা মুক্তিযুদ্ধে সঙ্গঠিত হয়েছেন এবং স্বাধীনতা অর্জনের জন্য লড়াই করেছেন। তাদের সঙ্গে একটি সাক্ষরতার ও স্বাধীনতার বিপন্ন দেশ সৃষ্টি হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধাদের সংগ্রামের ফলে দেশে নতুন আদর্শ এবং মূল্যবোধ উদ্ভাবিত হয়েছে।
মুক্তিযুদ্ধারা দেশে অসংখ্য ভূমিকা পালন করেছেন। তাদের সঙ্গে নিয়েই স্বাধীনতা লড়াই এবং সংগঠিত করেছেন। তাদের প্রতিবেশী জনগণের মধ্যে স্বাধীনতার উদ্বোধন করে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।
মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করা মুক্তিযোদ্ধাদের মর্যাদা ও সম্মান বৃদ্ধি করেছে। তাদের বীরত্ব ও সংগ্রামের প্রতি সমাজে গভীর গৌরব ও আদর্শবান সম্মান জন্মায়।
মুক্তিযুদ্ধার সাহস, বীরত্ব এবং প্রতিশ্রুতিবাদের মাধ্যমে দেশে সামরিক ও মানসিক উন্নতি হয়েছে। সমাজে স্বাধীনতার সম্মান ও বিশ্বাস উদ্ভাবন হয়েছে। এরপরে প্রশাসনিক ও ন্যায়বিচার পদ্ধতির মধ্যে পরিবর্তন ঘটেছে এবং নাগরিকদের অধিকার ও স্বাধীনতার প্রতি সরকারের দায়িত্ব বৃদ্ধি পেয়েছে।
অন্যদের চিনে নিজেকে জানি
মুক্তিযোদ্ধারা প্রায় সবচেয়ে ব্যবসায়িক ও পেশাদারী ক্ষেত্রে উন্নতি করেছেন। তাদের দ্বারা ব্যবসা ও কৃষি সংক্রান্ত নতুন প্রযুক্তি ও পদ্ধতি প্রবর্তিত হয়েছে। সেইসাথে নতুন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের প্রাসাদিকরণ ও উন্নতি ঘটেছে। মুক্তিযোদ্ধারা দেশে অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।
একজন মুক্তিযোদ্ধার কারও জীবন ও মর্যাদার জন্য লড়াই তাঁদের সাক্ষরতা, পেশা, স্বাধীনতা ও সমাজ সেবার জন্য নিরবিচ্ছিন্ন প্রতিশ্রুতি পায়। দেশে একটি নতুন প্রশাসনিক ও ন্যায়বিচার পদ্ধতি গঠিত হয়েছে এবং মানবিক ও মানবাধিকার প্রশ্নের প্রতি সক্রিয়ভাবে কাজ করে এগিয়েছে। এই সকল প্রশিক্ষণ, প্রসিদ্ধি এবং সম্মান তাদের কর্তব্য এবং যোগ্যতা উপযুক্তভাবে প্রদর্শন করছে।
মুক্তিযোদ্ধার প্রভাবে দেশের কল্যাণ একটি আধুনিক ও সামরিক দেশের গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। তাদের সঙ্গে দেশের প্রগতি, উন্নতি, শিক্ষা ও বিজ্ঞানের উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধাদের সক্রিয় অংশগ্রহণ সামাজিক, আর্থিক ও রাষ্ট্রভাবনার উন্নতি করেছে। তাদের যোগাযোগ, পরামর্শ ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দেশে নতুন বিশেষজ্ঞদের প্রস্তুতি হয়েছে।
সংক্ষেপে, মুক্তিযোদ্ধার প্রভাবে দেশে কল্যাণ হয়েছে যা নতুন একটি স্বাধীন ও সামরিক বাংলাদেশের নির্মাণ করেছে। তাদের দ্বারা বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নতি, উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ ঘটেছে এবং সমাজ সেবা, অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করা হয়েছে। তারা নিজেদের অবদান দেয়া দ্বারা দেশের কল্যাণ এবং উন্নয়নের পথে এগিয়েছেন।
অন্যদের চিনে নিজেকে জানি
অন্যদের চিনে নিজেকে জানি ছাড়াও আরো দেখুন-
- নিজেদের পরিবার সম্পর্কে জানি; তথ্য সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করি
- শীতকালীন মেলা সম্পর্কে কথোপকথন
- এসো গ্রিডে পরিমাপ করি; কোনো একটি তলের ক্ষেত্রফল নির্ণয় করি
- চারপাশের লেখা বিশ্লেষণ – সাইনবোর্ড, পোস্টার, ব্যানার, বিজ্ঞাপন
এছাড়াও সকল বিষয়ের নমুনা উত্তর সমূহ পাওয়ার জন্য আমাদের ফেসবুক গ্রুপ জয়েন করে নাও ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করো এবং ফেসবুক পেজটি লাইক এবং ফলো করে রাখুন। তোমার বন্ধুকে বিষয়টি জানানোর জন্য আমাদের ওয়েবসাইটটি তার খাতায় নোট করে দিতে পারো।
2 Comments
Pingback: ষষ্ঠ শ্রেণি ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান ষাণ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন প্রশ্ন ও উত্তর - অধ্যয়ন
খুব সুন্দর হয়েছে।